শীতের সকালে পিঠা ছাড়া শীতকালটা যেন জমে না। আমাদের ছোটবেলায় সকালবেলা ঘুম ভাঙতো পিঠার ঘ্রাণে। আম্মু নানা রকমের শীতের পিঠা প্রতিবছরই বানাতেন। দাদুর বাড়ি, নানু বাড়ি বেড়াতে গেলেও রকমারি পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে যেত।

এখন কে আমাকে এত পিঠা বানিয়ে খাওয়াবে!! ব্যস্ত জীবনে সবকিছু শর্টকাট খুঁজতে খুঁজতে পিঠার জন্য ও এখন শর্টকাট লাগে,যে কেউ বানিয়ে দিবে অর্ডার করলে।( করেছি ইতিমধ্যেই)

তবু শীতের সকালে বাচ্চাদের নিজের হাতের পিঠে বানিয়ে খাওয়ানো একটা অন্যরকম আনন্দ।
ছুটির দিনের প্রথম সকাল তাই পিঠা দিয়েই শুরু হলো। নাওঈদের ভাষায়, ‘এতাতো আমার পতন্দ অই গেতে।’

ডিম চিতল পিঠা সাথে সাতক্ষীরা থেকে আনা মজার ঝোলা গুড়।